Table of Contents
শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তর
মূল বইয়ের সৃজনশীল প্রশ্ন
১। সুমন ও কবির বাল্যবন্ধু। দুজনই উচ্চ-শিক্ষায় শিক্ষিত। পেশাগত জীবনে সুমন বড়ো ব্যবসায়ী। গাড়ি, বাড়ি, টাকা-কড়ি কোনো কিছুরই অভাব নেই তার। সবাই তাকে এক নামে চেনে। আর কবির শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নেয়। গত সিডরে তাদের গ্রাম লন্ডভন্ড হয়ে যায়। এ সময় কবির তার ছাত্রদের নিয়ে ত্রাণসামগ্রী সংগ্রহ করে অসহায় মানুষদের কাছে পৌঁছে দেয়। তাদের আশ্রয়ের ব্যবস্থা করে। অথচ সুমন ছুটে এসে সাহায্যের বদলে অসহায় মানুষদের কাছ থেকে নামমাত্র মূল্যে বিঘার পর বিঘা জমি কিনে নেয়।
ক. মানব জীবনে মুক্তির জন্য মোতাহের হোসেন চৌধুরী কয়টি উপায়ের কথা বলেছেন?
খ. আত্মার অমৃত উপলব্ধি করা যায় না কেন?
গ. উদ্দীপকের সুমনের মাঝে ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের যে দিকটি প্রকাশিত তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “কবিরের কাজে শিক্ষার অপ্রয়োজনীয় দিকটি উপস্থিত।”- ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
১ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর
ক) মানবজীবনে মুক্তির জন্য মোতাহের হোসেন চৌধুরী দুটি উপায়ের কথা বলেছেন।
খ) ক্ষুৎপিপাসা থেকে মুক্ত হতে না পারলে আত্মার অমৃত উপলব্ধি করা যায় না।
মোতাহের হোসেন চৌধুরী তাঁর “শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব” প্রবন্ধে বলেছেন, মানুষের মধ্যে দুটি দিক থাকে একটি হলো জীবসত্তা, আরেকটি মানবসত্তা। জীবসত্তা মানে শরীরের চাহিদা, যেমন খাবার ও কাপড়। আর মানবসত্তা মানে মানুষের মন, চরিত্র ও মূল্যবোধের উন্নতি মানবসত্তার ভালোভাবে বিকাশ ঘটাতে হলে আগে জীবসত্তার চাহিদা মেটাতে হয়। অর্থাৎ, না খেয়ে থাকা বা দারিদ্র্যে কষ্ট পেলে মানুষ নিজের মন ও আত্মার উন্নতি নিয়ে ভাবতে পারে না। তাই আগে মানুষের ক্ষুধা মেটাতে হবে, তারপরই সে ভালো ও উন্নত মানুষ হয়ে উঠতে পারবে। তাই ক্ষুৎপিপাসায় কাতর মানুষটিকে তৃপ্ত রাখতে না পারলে আত্মার অমৃত উপলব্ধি করা যায় না।।
গ) উদ্দীপকের সুমনের আচরণে ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধে বলা জীবসত্তার দিকটি স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
প্রবন্ধে মোতাহের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, মানুষের দুটি দিক আছে জীবসত্তা আর মানবসত্তা। জীবসত্তা মানে শুধু খাওয়া-পরা বা নিজের স্বার্থ নিয়ে ভাবা। আর মানবসত্তা হলো অন্যের কথা ভাবা, দয়া-সহানুভূতি ও ন্যায়ের পথে চলা। লেখকের মতে, সত্যিকারের শিক্ষা মানুষকে এই জীবসত্তা থেকে তুলে নিয়ে মানবসত্তার দিকে এগিয়ে নেয়।
কিন্তু উদ্দীপকের সুমনের মধ্যে এই মানবিক দিকটি দেখা যায় না। সে অনেক শিক্ষিত এবং বড় ব্যবসায়ী হয়েও সিডর ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত গরিব মানুষদের সাহায্য করেনি। বরং বিপদের সময় অল্প দামে তাদের জমি কিনে নিয়েছে। এতে বোঝা যায়, তার চিন্তা-ভাবনা শুধু নিজের লাভ আর টাকার চারপাশে ঘোরে। সে শুধু জীবসত্তার কথা ভাবছে, মানবসত্তার নয়।
তাই বলা যায়, সুমন শিক্ষিত হলেও সে মানবিক হয়নি। তার আচরণ প্রমাণ করে যে সে এখনো জীবসত্তার মধ্যেই আছে, যা ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধে জীবসত্তার দৃষ্টান্ত হিসেবে দেখানো হয়েছে।
ঘ) উদ্দীপকে কবিরের কাজে ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধে বলা শিক্ষার অপ্রয়োজনীয় দিকটি সহজভাবে প্রকাশ পেয়েছে।
মোতাহের হোসেন চৌধুরী তাঁর প্রবন্ধে বলেছেন, শিক্ষার দুটি দিক আছে—একটি প্রয়োজনীয়, যেমন চাকরি বা টাকা-পয়সা রোজগার করার জন্য; আরেকটি অপ্রয়োজনীয়, যা দিয়ে মানুষ নিজের স্বার্থ না দেখে, বরং মানবতার সেবা করে। লেখকের মতে, এই অপ্রয়োজনীয় দিকটাই সবচেয়ে বড়, কারণ এটা মানুষকে সত্যিকারের মানুষ করে তোলে।
উদ্দীপকের কবির একজন উচ্চশিক্ষিত মানুষ। তিনি চাইলে নিজের শিক্ষাকে ব্যবহার করে বড় ব্যবসায়ী বা ধনী হতে পারতেন। কিন্তু তিনি তা না করে শিক্ষকতা পেশা বেছে নিয়েছেন, যা সেবামূলক একটি কাজ। আরও বড় কথা, সিডরের সময় যখন গ্রামের মানুষ বিপদে পড়ে, তখন তিনি সবার পাশে দাঁড়িয়েছেন, তাদের সাহায্য করেছেন। এই কাজগুলো তিনি করেছেন মন থেকে, কোনো স্বার্থ ছাড়াই। এটাই হলো শিক্ষার সেই অপ্রয়োজনীয় দিক, যেটা মোতাহের হোসেন চৌধুরী শ্রেষ্ঠ বলে মনে করেছেন। কারণ এই দিকটাই মানুষের মধ্যে মনুষ্যত্ব জাগিয়ে তোলে।
তাই বলা যায়, কবিরের কাজে শিক্ষার সঠিক ব্যবহার হয়েছে—স্বার্থের জন্য নয়, বরং মানুষের জন্য। এতে ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের মূল শিক্ষাই বাস্তবে দেখা যায়।
অতিরিক্ত সৃজনশীল প্রশ্ন
২। তোমরা নিশ্চয়ই ‘লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু’ এবং ‘অতি লোভে তাঁতি নষ্ট’- এই প্রবাদ দুটি শুনেছ। এই প্রবাদ দুটির মধ্যে লোভের ফল এবং এর পরিণতির কথা উল্লেখ আছে। তারপরও অনেক মানুষ লোভ-লালসার কাছে নিজেকে বন্দি করে ফেলে। একজন লোভী ব্যক্তি সমাজের জন্য ‘দুঃখকষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। উল্লেখ্য যে, লিউ টলস্টয়ের ‘সাড়ে তিন হাত জমি’ গল্পে পাখোম নামের এক লোককে শর্ত দেওয়া হলো সন্ধ্যার আগে যে সীমানাটুকু সে ঘুরে আসতে পারবে, সেই পুরো জমিটার মালিক সে হবে। শর্তানুসারে সে দৌড়াতে শুরু করল। সারাদিন দৌড়াতে দৌড়াতে যখন প্রায় সন্ধ্যা; লোভ সামলাতে না পেরে তখনও সে দৌড়াতে থাকে। একপর্যায়ে তৃষ্ণা আর ক্লান্তি নিয়ে তার মৃত্যু ঘটে।
ক. কীসের প্রাচুর্যের চেয়েও মুক্তি বড়ো বলে ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধে বলা হয়েছে?
খ. শিক্ষার অপ্রয়োজনীয় দিকটিই শ্রেষ্ঠ কেন তা ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের লোভের পরিণতিতে ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের কোন দিকটির সাথে মিল পাওয়া যায় তা আলোচনা করো।
ঘ. “উদ্দীপকে প্রতিফলিত ভাবার্থেই ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের মূল উদ্দেশ্য নিহিত আছে।”- মন্তব্যটি মূল্যায়ন করো।
৩। স্বল্পশিক্ষিত শফিক চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পরপর ভীষণ বন্যা দেখা দিলো। কোনো বরাদ্দের তোয়াক্কা না করে ফান্ড সংগ্রহ করে স্ব উদ্যোগে। অনাহারী মানুষের মাঝে খাবার বণ্টন ও বিতরণ করেন এবং তার বাড়িতে অনেকগুলো বন্যার্তদের আশ্রয় দেন কিন্তু একই এলাকার সাবেক চেয়ারম্যান। একজন শিক্ষিত ও ধনী হওয়া সত্ত্বেও মানুষকে সহযোগিতা না করে উলটা তাকে বেশি দামে বিভিন্ন রকম প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বিক্রি করতে দেখা যায়।
ক. শিক্ষার মাধ্যমে কীসের স্বাধীনতা অর্জিত হয়?
খ. ‘অপ্রয়োজনীয় দিকই শিক্ষার শ্রেষ্ঠ দিক’- চরণ দ্বারা কী প্রকাশ পেয়েছে?
গ. উদ্দীপকের শফিক চেয়ারম্যানের কার্যক্রমে ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের যে দিক প্রতিফলিত তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘লেফাফাদুরস্তি আর শিক্ষা এক কথা নয়।’- উদ্দীপক ও “শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের আলোকে মূল্যায়ন করো।
৪। পঁয়ত্রিশ বছর শিক্ষকতা করেছেন সেলিম মাস্টার। অরসরে যাওয়ার পর পেয়েছেন পেনশনের ৪২ লাখ টাকা। সেই টাকায় চোখ পড়ে লোভী দুই সন্তানের। অসুস্থ বাবাকে চিকিৎসার কথা বলে হাতিয়ে নেন অর্জিত সব টাকা। এরপর দুই সন্তান মিলে ফেলে যান বায়জিদ বোস্তামির গেইটের সামনের রাস্তায়। সেখানেই অনাহারে পড়ে ছিলেন রুগ্ণ সেই শিক্ষক। পরবর্তী সময়ে আশ্রয় হয় ঢাকার এক বৃদ্ধাশ্রমে। অথচ সেই মানুষটাই সন্তানদের সকল বিপদে, সংকটে পরম যত্নে আগলে রেখেছিলেন। কত কষ্ট, ত্যাগ স্বীকার করে সন্তানদের শিক্ষিত করেছিলেন।
ক. মোতাহার হোসেন চৌধুরীর লেখায় কী প্রকাশ ঘটেছে?
খ. ‘লেফাফাদুরস্তি আর শিক্ষা এক কথা নয়।’- কেন?
গ. উদ্দীপকের দুই সন্তানের মধ্যে ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্ররন্ধের কোন দিকটি প্রতিফলিত হয়েছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকের দুই সন্তানের মতো মানুষদের মানসিকতা পরিবর্তন করতেই ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধটির মূল উদ্দিষ্ট।”- যুক্তিসহ বিশ্লেষণ করো।
৫। মানুষের জীবনে আর্থিক চাহিদার শেষ নেই। তারপরও বলা যায়, যারা জীবনকে উপভোগ করতে চায়, তারা তাদের মনের চাওয়াপাওয়াকে জৈবিক তাড়না থেকে দূরে সরিয়ে রাখতে পারে। এটা সম্ভব হয় একমাত্র মূল্যবোধের কল্যাণে। তখন মানুষ সমাজের কল্যাণে নিজের জীবনকে ব্যাপৃত রাখতে পারে। এমন মানুষের উদাহরণও কম নয়। অপর অংশের সংখ্যা কিছুটা বেশি হলেও সমাজ কিন্তু মনে রাখে কল্যাণকামীদেরই।
ক. ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধটি কোন গ্রন্থ থেকে চয়ন করা হয়েছে?
খ. শুধু সমাজব্যবস্থার সুশৃঙ্খলতার দ্বারা জীবনের উন্নয়ন সম্ভব নয় কেন?
গ. ‘উদ্দীপকে উল্লিখিত মূল্যবোধ কীভাবে সৃষ্টি হতে পারে বলে লেখকের ধারণা।’- ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকে ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের মূল কথাই তুলে ধরা হয়েছে।”- উক্তিটির আলোকে তোমার মতামত যুক্তিসহ বিশ্লেষণ করো।
৬। দুই ভাই আকাশ ও শ্যামল। তারা দুজনই দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র। আকাশ শিক্ষাদীক্ষা অর্জন করে আড়ৎ রা মজুতদারীর ব্যাবসায় যোগ দিতে আগ্রহী। তার মতে, বর্তমান দেশে এই বিষয়টি সবচেয়ে বেশি লাভজনক মাধ্যম। অপরদিকে, শ্যামল ‘উচ্চশিক্ষা অর্জন করে দেশের সেবায় আগ্রহী। সে মনে করে, জ্ঞানলাভ শুধু উপার্জনের মাধ্যম হলেও বিবেকের পরিপূর্ণতার জন্য নিজেকে যাচাই করা অপরিহার্য।
ক. ‘ক্ষুৎপিপাসা’ কী?
খ. ‘অর্থচিন্তার নিগড়ে সকলে বন্দি’- কেন? ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের শ্যামলের মানসিকতায় ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের কোন দিকটি প্রতীয়মান? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “আকাশের মনোভাবটি ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের মূলসুরেরই বহিঃপ্রকাশ।”- উক্তিটির যথার্থতা মূল্যায়ন করো।
৭। বিথি ও রিনি দুই বান্ধবী। দুইজনই স্নাতক পাশ করে আত্মকর্মসংস্থানের জন্য পোশাকভিত্তিক একটি স্টার্টআপ কোম্পানি গড়ে তুলেছে। বিথি উৎপাদিত পোশাক থেকে তার অংশ পৃথক করে নেয় এবং অধিক মুনাফার লোভে ওই পোশাকের আদলে বিদেশি ও দেশি কাঁচামালের মিশ্রণে কম দামি পোশাককে বেশি দামে বিক্রি করে। অপরদিকে রিনি তা করে না। সে বলে, “ক্রেতারা সঠিক দাম দিয়ে ঠিক পণ্যটি পেলেই আমি সার্থক হব।’
ক. মানুষের সত্তা কয়টি?
খ. ‘অর্থসাধনাই জীবনসাধনা নয়’- ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের বিথির মধ্যে শিক্ষার কোন দিকটি গুরুত্বহীন হয়ে পড়েছে? ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের আলোকে ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘উদ্দীপকের রিনি ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধে বর্ণিত ‘উপরের তলার বাসিন্দা’ হতে পেরেছে কি? যুক্তিসহ তোমার মতামত দাও।
৮। সিফাত ও সাজ্জাদ দুই ভাই’। দুইজনই এমএ পাশ করে ‘সরকারি চাকরিতে প্রবেশ করেছে। সিফাত নিষ্ঠার সাথে চাকরি করে, সুন্দরভাবে দিন কাটাচ্ছে। অপরদিকে সাজ্জাদ-অর্থচিন্তায় বিভোর। তাই সে অর্থ উপার্জনের জন্য অসদুপায় অবলম্বন করে। একদিন ঘুস গ্রহণকালে সে কর্তৃপক্ষের হাতে ধরা পড়ে। ফলে তার জীবনে নেমে আসে বিপর্যয়।
ক. ‘শিখা’ পত্রিকা কোথা থেকে প্রকাশিত হতো?
খ. মানব উন্নয়নে ‘নিচের থেকে ঠেলা’ বলতে মোতাহের হোসেন চৌধুরী কী বোঝাতে চেয়েছেন?
গ. উদ্দীপকের সিফাত ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধে বর্ণিত শিক্ষার যে দিককে ধারণ করে তা ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকের সাজ্জাদ ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের লেখকের কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিত্ব হয়ে উঠতে পেরেছে কি? যৌক্তিক মতামত দাও।
৯। জিয়া ও’ তালেব উচ্চ শিক্ষা শেষ করে অনলাইনে বিভিন্ন দুগ্ধপণ্যের ব্যবসায় শুরু করে। পণ্যের ব্যাপক চাহিদা বৃদ্ধি পেলে জিয়া বলে- ব্যবসায় তো ‘দাঁড়িয়ে গেছে, চলো আমরা কিছু পানি মেশানো পণ্যও ক্রেতাদেরকে সরবরাহ করি। এতে আমাদের আরও বেশি লাভহবে। তালেব জিয়ার প্রস্তাবে রাজি না হয়ে বলে, ‘বেশি লাভের আশা নয়, পণ্যের গুণগত মান আর ক্রেতাসন্তুষ্টিই আমার মূল লক্ষ্য।’
ক. কোন চেষ্টাকে অভিনন্দনযোগ্য বলা হয়েছে?
‘খ. মূল্যবোধ বা মনুষ্যত্ববোধ বলতে কী বোঝায়?
গ. উদ্দীপকের জিয়ার মাঝে ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের শিক্ষার কোন দিকটি অনুপস্থিত? ব্যাখ্যা করো।
ঘ.. তালেবের জীবনের শিক্ষা সোনা ফলাতে পেরেছে কি? ‘শিক্ষা ও মনুষ্যত্ব’ প্রবন্ধের আলোকে যৌক্তিক মতামত দাও।
আরও দেখুনঃ