Skip to content

বোশেখ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

বোশেখ কবিতার সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

বোশেখ কবিতার সৃজনশীল

মূল বইয়ের সৃজনশীল প্রশ্ন

১। বন্যার্ত মানুষের জন্য ত্রাণের আয়োজন করা হয়। ত্রাণকমিটি খুবই কঠোরভাবে সবকিছু নিয়ন্ত্রণে রাখে। হতদরিদ্র রাসুর পরিবারে লোকসংখ্যা বেশি থাকায় দুইবার ত্রাণ নিতে এলে অনিয়মের দায়ে তার কার্ড বাতিল করা হয়। বরাদ্দের চেয়ে কম চাল দেয়ার প্রতিবাদ করলে রহম আলীকে বেদম প্রহার করে রিলিফ ক্যাম্প থেকে বের করে দেওয়া হয়। এমন সময় যতীন্দ্রনাথ চক্রবর্তী ও শমসের আলী চৌধুরী এলে তাদের প্রত্যেককে এক মণ চাল, আধা মণ ডালসহ অন্য ত্রাণসামগ্রী নৌকায় পৌছে দিয়ে আসেন ত্রাণকমিটির প্রধান কর্তাব্যক্তি।
ক. ‘তিষ্ঠ’ কথার অর্থ কী?
খ. পবনের কাছে কবি মিনতি করেছেন কেন?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত দরিদ্র শ্রেণির সাথে রিলিফ কমিটির আচরণের মাধ্যমে ফুটে ওঠা দিকটি ‘বোশেখ’ কবিতার আলোকে ব্যাখ্যা কর। 
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার একটা খণ্ডচিত্র মাত্র, পূর্ণরূপ নয়”- যুক্তিসহ বুঝিয়ে লেখ।

১ নং সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর

ক) ‘তিষ্ঠ’ কথার অর্থ স্থির হও।

খ) অত্যাচারীর অবসান করার জন্য কবি পবনের কাছে মিনতি করেছেন। বাংলাদেশের বৈশাখ মাসকে অনেক শক্তিশালী মাস বলা হয়। এই মাসে প্রকৃতি অনেক সময় খুব রুদ্র বা ভয়ংকর রূপ নেয়। ঝড়-তুফান ও বজ্রসহ বৃষ্টি হয়ে গ্রামের পর গ্রাম ধ্বংস হয়ে যেতে পারে। বৈশাখের ঝড়ে অনেক সময় গরিব মানুষ ও নিরীহ প্রাণীদের ঘরবাড়ি ভেঙে যায়, জীবন নষ্ট হয়ে যায়। এ কারণে কবি বাতাসের কাছে একটি অনুরোধ করেছেন—যদি ধ্বংস করতেই হয়, তাহলে যেন সেই মানুষদের ধ্বংস করে, যারা গরিব মানুষকে কষ্ট দিয়ে নিজেদের বড় বড় অট্টালিকা বা বিল্ডিং বানিয়েছে।

গ) উদ্দীপকে দরিদ্র মানুষের সঙ্গে রিলিফ কমিটির অন্যায় আচনের মাধ্যমে যেমন গরিবদের প্রতি নিষ্ঠুরতা দেখা যায়, ঠিক তেমনই ‘বোশেখ’ কবিতায়ও বৈশাখ মাসের ভয়ংকর রূপ গরিবদের জীবনকে ধ্বংস করে দেয়। কবিতায় দেখা যায়, ঝড়ে গরিব মাঝির নৌকার দড়ি ছিঁড়ে যায়, চাষির শেষ ভিটেমাটি উড়ে যায়, এমনকি পাখির ছোট্ট বাসাও নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু বড়লোকদের প্রাসাদ বা ঘরের কিছুই হয় না।

একইভাবে, উদ্দীপকে বন্যার পর গরিবরা যখন ত্রাণ নিতে যায়, তখন তাদের সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করা হয়। রাসুর পরিবার বড় হওয়ায় সে দুইবার ত্রাণ নিতে গেলে তাকে শাস্তি দেওয়া হয় এবং কার্ড বাতিল করা হয়। রহম আলী কম চাল দেওয়ার অভিযোগ করলে তাকে মারধর করে বের করে দেওয়া হয়। কিন্তু গ্রামের ধনী লোক বেশি চাল পায়, তার কোনো সমস্যা হয় না।

এইভাবে, দুটি ক্ষেত্রেই দেখা যায় গরিব মানুষ সবসময় কষ্ট পায় আর ধনীরা সুবিধা নেয়। তাই ‘বোশেখ’ কবিতা ও উদ্দীপক—দুটোতেই গরিব-দুঃখীদের প্রতি অন্যায় ও নিষ্ঠুরতার মিল রয়েছে।

ঘ) উদ্দীপকে শুধু গরিব-অসহায় মানুষের ওপর হওয়া অন্যায় ও নিষ্ঠুরতা দেখানো হয়েছে, কিন্তু যারা এই অন্যায় করে—তাদের ধ্বংস বা অবসানের কথা বলা হয়নি। তাই বলা যায়, উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার পুরো ভাব প্রকাশ করে না, বরং একটি খণ্ডচিত্র মাত্র।

‘বোশেখ’ কবিতায় দেখা যায়, বৈশাখের ঝড়-তুফানে গরিব মানুষের ঘরবাড়ি, ফসল, এমনকি পাখির বাসাও উড়ে যায়, মায়ের হাঁড়ি পর্যন্ত পড়ে যায়। কিন্তু বড়লোকদের বাড়িঘরে কিছুই হয় না। এই অন্যায়ের কারণে কবি পবনের (বাতাসের) কাছে অনুরোধ করেছেন, সে যেন গরিবকে না ধ্বংস করে, বরং যে ধনীরা গরিবকে শোষণ করে তাদের ধ্বংস করে।

অন্যদিকে, উদ্দীপকে বন্যার পর রিলিফ (ত্রাণ) দেওয়ার সময় গরিবদের সঙ্গে অন্যায় আচরণ করা হয়। যেমন: রাসু দুইবার ত্রাণ নিতে গেলে তার কার্ড বাতিল করা হয়, রহম আলী প্রতিবাদ করায় মার খেয়ে তাড়িয়ে দেওয়া হয়, আর ধনী চৌধুরী সাহেবকে বরাদ্দের বেশি ত্রাণ দেওয়া হয়। এতে গরিবদের প্রতি অন্যায় ও ধনীদের বাহাদুরি দেখা যায়, কিন্তু সেই অন্যায়কারীদের শাস্তি বা অবসানের কোনো কথা নেই।

এ কারণে বলা যায়, ‘বোশেখ’ কবিতায় যেমন গরিবদের ওপর বৈশাখের নিষ্ঠুরতা দেখানো হয়েছে, তেমনি শোষণকারী ও অত্যাচারীদের শেষ করার আহ্বানও জানানো হয়েছে। কিন্তু উদ্দীপকে কেবল গরিবদের কষ্ট দেখানো হয়েছে, শোষণকারীদের ধ্বংস করার কোনো ইঙ্গিত নেই। তাই মন্তব্যটি সঠিক—উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার পূর্ণরূপ নয়, কেবল একটি অংশ।

অতিরিক্ত সৃজনশীল প্রশ্ন

২। তিনি জানান, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এবার স্বাভাবিকের চেয়ে দেশের অভ্যন্তরে অনেক বেশি বৃষ্টি হয়েছে। আর ফেনী নদীর উজানে হলো ত্রিপুরা। সেখানেও স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি বৃষ্টি হয়েছে। সেখানেও বন্যা হচ্ছে। এই দুই মিলিয়ে এবার বন্যা ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে।’
ক. কে নদীর পানি শূন্যে তুলে ছড়িয়ে দেয়?
খ. কবি তুফানকে কাদের ধ্বংস করতে বলেছেন?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত বিষয়ের সাথে ‘বোশেখ’ কবিতার বৈসাদৃশ্য কোথায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. ‘বন্যা হোক বা কালবৈশাখি, প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘাত-প্রতিঘাত চিরকাল ধরেই বাংলার মানুষ সহ্য করে আসছে।’ ‘বোশেখ’ কবিতা উদ্দীপকের আলোকে মন্তব্যটি পর্যালোচনা করো।


৩। কালবৈশাখী আসিলে হেথায় ভাঙিয়া পড়িত কোন সকাল,
ঘুণ-ধরা বাঁশে ঠেকা দেওয়া ওই সনাতন দাওয়া, ভগ্ন চাল।
এলে হেথা কালবৈশাখী
মরা গাঙে যেত বান ডাকি,
বদ্ধ জাঙাল যাইত ভাঙিয়া, দুলিত এ দেশ টালমাটাল।
ক. কবি আল মাহমুদের প্রকৃত নাম কী?
খ. ‘তবে এমন নিঠুর হলে কেন বাতাস’- কবি কোন প্রসঙ্গে বলেছেন?
গ. উদ্দীপকে ‘বোশেখ’ কবিতার কোন দিকটি ফুটে উঠেছে? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার আংশিক ভাব ধারণ করেছে।”- মন্তব্যটির যৌক্তিকতা বিশ্লেষণ করো।


৪। বাঙালির গ্রামীণ সংস্কৃতিতে কালবৈশাখি ঝড় ধ্বংসের বার্তাবাহক। প্রাণঘাতী কালবৈশাখি ঝড়ের তাণ্ডব বাঙালির অভিজ্ঞতায় সুখকর ছিল না বিধায় চৈত্রের শেষে বৈশাখে উৎপন্ন ও প্রবাহিত স্থানীয় ঝড়টির নামকরণ ‘বৈশাখী ঝড়’ হয়নি, হয়েছে ‘কালবৈশাখির ঝড়’। ‘কাল’ দ্বারা সময় বা ঋতুকে নয়, নির্দেশিত হয়েছে সর্বনাশ-ধ্বংস-অনাসৃষ্টির নেতিবাচকতা। জীবন যখন কৃষিনির্ভর, মানুষের ঘরবাড়ি যখন বাঁশ-কাঠ-ছন-পাতায় নির্মিত, মানুষের আশ্রয় তখন বড়োজোর টিনের চালা কিংবা আধা টিন ও আধা ইটের দেওয়াল, তখন য়াল, তখন কালবৈশাখির আগমন বিপজ্জনকই বটে।
ক. ‘বোশেখ’ কবিতাটি কোন কাব্যে সংকলিত হয়েছে?
খ. কবি বিভেদকারীদের ধ্বংস করতে বলেছেন কেন?
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘বোশেখ’ কবিতার কোন কোন দিক দিয়ে সাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকের মূলকথা ও ‘বোশেখ’ কবিতার মূলভাব এ মূলভাব একই সূত্রে গাঁথা।”- বিশ্লেষণ করো।


৫। নীল নবঘনে আষাঢ়গগনে তিল ঠাঁই আর নাহি রে।
ওগো, আজ তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে।
বাদলের ধারা ঝরে ঝরঝর,
আউশের খেত জলে ভরভর,
কালি-মাখা মেঘে ও পারে আঁধার ঘনিছে দেখ চাহি রে।
ওগো, আজ তোরা যাস নে ঘরের বাহিরে।

ক. রামায়ণের রচয়িতা কে?
খ. ‘বোশেখ’ কবিতায় কী প্রসঙ্গে রাজা সোলেমানের কথা বলা হয়েছে?
গ. ‘বোশেখ’ কবিতার সাথে উদ্দীপকের আষাঢ়ের বর্ণনার সাদৃশ্য কোথায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “দুর্যোগের পূর্বাভাস থাকলেও ‘বোশেখ’ কবিতার মূলসূর উদ্দীপকে খুঁজে পাওয়া যায় না।” -‘বোশেখ’ কবিতার আলোকে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।


৬। কথায় বলে, ‘গরিব মানুষ পেয়ে/গঙ্গা আসে ধেয়ে।’ অর্থাৎ দরিদ্র মানুষের উপর সবাই খড়গ হস্ত হয়। প্রাকৃতিক অথবা মনুষ্যসৃষ্ট যে কোনো দুর্যোগে দরিদ্র মানুষই সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। যারা নতুন তুলনামূলক বিত্তবান এবং শস্ত্র আর্থিক ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠিত, তারা দুর্যোগে ক্ষতির শিকার হয় তুলনামূলকভাবে কম। আর দুর্যোগে পতিত হলেও তাদের সেই প্রতিকূল অবস্থা কাটিয়ে ওঠার সক্ষমতা থাকে বেশি।
আর আর্থিক সামর্থ্য না থাকলে স্বাধীন এবং বিকল্প সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতাও সংকুচিত হয়ে পড়ে।
ক. পৃথিবীতে জাত মহাকাব্য কয়টি?
খ. বৈশাখী ঝড়ে গরিব-দুঃখী মানুষদের ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ব্যাপারে কবি কী বলেছেন?
গ. উদ্দীপকের সাথে ‘বোশেখ’ কবিতার সাদৃশ্য তুলে ধরো।
ঘ. উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার মূলভাব প্রতিফলিত করতে পেরেছে কি? ‘বোশেখ’ কবিতা অবলম্বনে তোমার মতামত দাও।


৭। বিধ্বংসী ঘূর্ণিঝড় আইলায় ক্ষয়ক্ষতির চিহ্নগুলো সুন্দরবন-সংলগ্ন কয়রার উপকূলবাসী আজও বয়ে বেড়াচ্ছেন। এসব এলাকায় ঘুরে দেখা যায়, আশ্রয়হীন জনপদে চলছে অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান ও খাবার পানির তীব্র হাহাকার। দীর্ঘ ১৪ বছর পরও ভয়াল সেই ঘূর্ণিঝড়ের কথা ভোলেনি অবহেলিত। কয়রার মানুষ। রয়েছে উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে আইলার সেই স্মৃতি। আইলায় ক্ষতিগ্রস্ত অনেক পরিবার এখনো বাস করছেন বেড়িবাঁধের উপর। নোনা পানির কারণে এলাকায় ফসল ফলে না, নেই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা, যাতায়াদের রাস্তা, সুপেয় পানি, মানসম্মত স্যানিটেশন, স্বাস্থ্যকেন্দ্রসহ অন্যান্য নাগরিক সুবিধাও। এসব সংকট আর অস্থায়ী বাঁধ ভাঙার আতঙ্ক, তাদের জীবন দিনদিন দুর্বিষহ করে তুলছে।
ক. ‘মেঘদূত’ কাব্য কোন ভাষায় রচিত?
খ. গরিব চাষির ঘরের খুঁটি উড়িয়ে নেওয়ায় কবি বাতাসকে কীভাবে কটাক্ষ করেছেন?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত ঘূর্ণিঝড়ের ভয়াবহতার সাথে ‘বোশেখ’ কবিতার কী সাদৃশ্য খুঁজে পাওয়া যায়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. উদ্দীপকটি পাঠ্য কবিতার পূর্ণাঙ্কা ভাবকে ধারণ করে কি? বিশ্লেষণ করো।


৮। কালবৈশাখিতে লন্ডভন্ড কুষ্টিয়ার বহু গ্রাম, বিদ্যুৎ সংযোগও নেই। মাত্র ১৫ মিনিটের কালবৈশাখি ঝড়ে লন্ডভন্ড হয়ে গেছে কুষ্টিয়ার বেশ কয়েকটি গ্রাম। উড়ে গেছে শত শত অসহায়ের ঘরের টিনের চাল; উপড়ে গেছে অনেক গাছ। গাছের ডাল পড়ে খুঁটি ভেঙে ও তার ছিঁড়ে অনেক স্থানে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে কিন্তু লোক ঠকিয়ে বাড়ি করা ধনীদের দালানের কোনো ক্ষতি হয়নি। মহাসুখেই আছে তারা।
ক. ‘কালের কলস’ কোন ধরনের গ্রন্থ?
খ. যারা লোক ঠকিয়ে প্রাসাদ গড়ে কবি তাদের সম্পর্কে কী বলতে চেয়েছেন?
গ. প্রথমাংশের উদ্দীপকের সাথে ‘বোশেখ’ কবিতার কোন কোন দিক দিয়ে সাদৃশ্য পরিলক্ষিত হয়? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার একটি খণ্ডচিত্র, পূর্ণরূপ নয়।”- মন্তব্যটির যথার্থতা নিরূপণ করো।


৯। শোন মা আমিনা, রেখে দে রে কাজ
ত্বরা করি মাঠে চল,
এলো মেঘনায় জোয়ারের বেলা এখনি নামিবে ঢল।
নদীর কিনার ঘন ঘাসে ভড়া মাঠ থেকে গোরু নিয়ে আয় ত্বরা,
করিস না দেরি-আসিয়া পড়িবে সহসা অথই জল
মাঠ থেকে গোরু নিয়ে আয় ত্বরা মেঘনায় নামে ঢল।
ক. আল মাহমুদ দীর্ঘকাল কোন পেশার সাথে জড়িত ছিলেন?-
খ. কেন এবং কোন ধরনের বাতাসে বুনোহাঁসের ঝাঁক ভেঙে যায়?
গ. প্রাকৃতিক দুর্যোগের বর্ণনায় উদ্দীপকের সাথে ‘বোশেখ’ কবিতার সাদৃশ্য বর্ণনা করো।।
ঘ. “উদ্দীপকটি ‘বোশেখ’ কবিতার আংশিক ভাব ধারণ করতে পেরেছে।”- এই মন্তব্যের প্রেক্ষাপটে তোমার মতামত দাও।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *