Skip to content

সেইদিন এই মাঠ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

সেইদিন এই মাঠ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

সেইদিন এই মাঠ কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

কবি সম্পর্কে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। জীবনানন্দ দাশ কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: বরিশাল শহরে।

২। জীবনানন্দ দাশ কোন সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৮৯৯ সালে।

৩। জীবনানন্দ দাশের পিতার নাম কী?
উত্তর: সত্যানন্দ দাশ।

৪। জীবনানন্দ দাশের মাতার নাম কী?
উত্তর: কুসুমকুমারী দাশ।

৫। জীবনানন্দ দাশের মা কি ছিলেন?
উত্তর: তিনি ছিলেন একজন স্বভাবকবি।

৬। জীবনানন্দ দাশ কোথায় শিক্ষালাভ করেন?
উত্তর: বরিশালের ব্রজমোহন স্কুল ও কলেজ এবং কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে।

৭। জীবনানন্দ দাশ কোন বিষয়ে এম.এ. ডিগ্রি লাভ করেন?
উত্তর: ইংরেজি সাহিত্যে।

৮। এম.এ. পাস করার পর জীবনানন্দ দাশ কী পেশায় নিয়োজিত হন?
উত্তর: অধ্যাপনায়।

৯। জীবনানন্দ দাশের কবিতার মৌলিক প্রেরণা কী?
উত্তর: জীবনানন্দ দাশের কবিতার মৌলিক প্রেরণা হলো প্রকৃতির রহস্যময় সৌন্দর্য।

১০। জীবনানন্দ দাশের কোন ধরনের কবি হিসেবে পরিচিত?
উত্তর: আধুনিক জীবনচেতনার কবি।

১১। জীবনানন্দ দাশের চোখে বাংলাদেশ কেমন?
উত্তর: এক অনন্য রূপসী।

১২। কবির প্রিয় জিনিসগুলো কী?
উত্তর: গাছপালা, লতাগুল্ম, ফুল-পাখি।

১৩। ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ কী?
উত্তর: জীবনানন্দ দাশের একটি কাব্যগ্রন্থ।

১৪। জীবনানন্দ দাশের একটি জনপ্রিয় কবিতার বই কী?
উত্তর: বনলতা সেন।

১৫। জীবনানন্দ দাশের আত্মজৈবনিক রচনার নাম কী?
উত্তর: কবিতার কথা।

১৬। ‘রূপসী বাংলা’ কী?
উত্তর: জীবনানন্দ দাশের বিখ্যাত একটি কাব্যগ্রন্থ।

১৭। ‘ঝরা পালক’ কার রচিত কাব্যগ্রন্থ?
উত্তর: ‘ঝরা পালক’ কবি জীবনানন্দ দাশ রচিত কাব্যগ্রন্থ।

১৮। ‘মাল্যবান’ গ্রন্থের লেখক কে?
উত্তর: ‘মাল্যবান’ গ্রন্থের লেখক জীবনানন্দ দাশ।

১৯। ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ কী জাতীয় গ্রন্থ?
উত্তর: ‘ধূসর পাণ্ডুলিপি’ জীবনানন্দ দাশের বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ।

২০। জীবনানন্দ দাশের কখন মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তর: ১৯৫৪ সালের ২২শে অক্টোবর।

২১। জীবনানন্দ দাশের মৃত্যু কীভাবে হয়েছিল?
উত্তর: কলকাতায় এক ট্রাম-দুর্ঘটনায় আহত হয়ে।

২২। জীবনানন্দ দাশ কোথায় ট্রাম-দুর্ঘটনায় আহত হন?
উত্তর: জীবননান্দ দাশ কলকাতায় ট্রাম-দুর্ঘটনায় আহত হন।

কবিতা সম্পর্কে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

২৩। ‘সেই দিন এই মাঠ’ কবিতাটির কবি কে?
উত্তর: কবি জীবনানন্দ দাশ।

২৪। কবিতাটি কোথা থেকে সংকলিত?
উত্তর: জীবনের কবিতা বা জীবনানন্দ দাশের কবিতাসংগ্রহ থেকে।

২৫। চালতা ফুল কীসের জলে ভিজবে?
উত্তর: চালতা ফুল শিশিরের জলে ভিজবে।

২৬। ‘সোনার স্বপ্নের সাধ পৃথিবীতে কবে আর ঝরে’ কথার অর্থ কী?
উত্তর: পৃথিবীতে স্বপ্ন এবং আশার শেষ হবে না।

২৭। কবি কেন বলেছেন ‘আমি চলে যাব বলে’?
উত্তর: মানুষের জীবনের অস্থায়িত্ব বোঝাতে।

২৮। চালতা ফুল কীভাবে ভিজে?
উত্তর: শিশিরের জলে।

২৯। লক্ষ্মীপেঁচা কী করবে বলে কবি প্রশ্ন করেছেন?
উত্তর: গান গাবেন কি তার লক্ষ্মীটির তরে?

৩০। লক্ষ্মীপেঁচার কণ্ঠে কী ধ্বনিত হয়?
উত্তর: লক্ষ্মীপেঁচার কণ্ঠে মঙ্গলবার্তা ধ্বনিত হয়।

৩১। সেই দিন এই মাঠ কী হবে না বলে কবি জানেন?
উত্তর: সেই দিন এই মাঠ স্তব্ধ হবে না বলে কবি জানেন।

৩২। চরের খুব কাছে এসে কী লেগেছে?
উত্তর: চরের খুব কাছে এসে খেয়ানৌকাগুলো লেগেছে।

৩৩। খেয়ানৌকা কী?
উত্তর: একটি ছোট নৌকার নাম।

৩৪। খেয়ানৌকা কোথায় এসেছে?
উত্তর: চরের খুব কাছে।

৩৫। নক্ষত্রের তলে কে স্বপ্ন দেখবে?
উত্তর: নক্ষত্রের তলে নদী স্বপ্ন দেখবে।

৩৬। পৃথিবীর গল্প কীভাবে থাকবে কবিতায় বলা হয়েছে?
উত্তর: চিরকাল বেঁচে থাকবে।

৩৭। ‘এশিরিয়া ধুলো’ কী বোঝায়?
উত্তর: প্রাচীন এশিয়ার এক সভ্যতার ধুলো বা ধ্বংসাবশেষ।

৩৮। ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় শীতের শিশির কোথায় পড়ে?
উত্তর: ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় শীতের শিশির চালতাফুলে পড়ে।

৩৯। বেবিলন কী?
উত্তর: প্রাচীন মেসোপটেমিয়ার এক গুরুত্বপূর্ণ সভ্যতা।

৪০। ‘বেবিলন ছাই হয়ে আছে’ কথাটির অর্থ কী?
উত্তর: বেবিলনের সভ্যতা ধ্বংস হয়ে ছাই হয়ে গেছে।

৪১। কবি কী বুঝাতে চেয়েছেন ‘স্বপ্নের সাধ’ দিয়ে?
উত্তর: মানুষের আশা, আকাঙ্ক্ষা ও জীবনের সৌন্দর্য।

৪২। লক্ষ্মীপেঁচার কণ্ঠে কী ধ্বনিত হয়?
উত্তর: লক্ষ্মীপেঁচার কণ্ঠে মঙ্গলবার্তা ধ্বনিত হয়।

৪৩। খেয়ানৌকাগুলো কোথায় এসে লেগেছে?
উত্তর: খেয়ানৌকাগুলো এসে চরের খুব কাছে লেগেছে।

৪৪। পৃথিবীর কোন সভ্যতাটি ধুলো হয়ে গেছে?
উত্তর: পৃথিবীর ‘এশিরিয়া’ সভ্যতাটি ধুলো হয়ে গেছে।

৪৫। সভ্যতা একদিকে যেমন ক্ষয়িষ্ণু অন্যদিকে তার কী চলে?
উত্তর: সভ্যতা একদিকে যেমন ক্ষয়িষ্ণু অন্যদিকে চলে তার বিনির্মাণ।

৪৬। ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় কোন পাখির উল্লেখ আছে?
উত্তর: ‘সেইদিন এই মাঠ’ কবিতায় লক্ষ্মীপেঁচার উল্লেখ আছে।

শব্দার্থ সম্পর্কে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

৪৭। জীবনানন্দ দাশ কী ধরনের কবি হিসেবে পরিচিত?
উত্তর: প্রকৃতির কবি।

৪৮। প্রকৃতির কোন গুণটি জীবনানন্দ দাশের কবিতার মৌলিক প্রেরণা?
উত্তর: প্রকৃতির রহস্যময় সৌন্দর্য।

৪৯। কবি কী বিশ্বাস করতেন প্রকৃতির রূপ-রস-গন্ধ নিয়ে?
উত্তর: প্রকৃতি তার রূপ-রস-গন্ধ কখনই হারাবে না।

৫০। কবি কি মনে করতেন তিনি যখন না থাকবেন তখনও প্রকৃতি কী করবে?
উত্তর: প্রকৃতি তার ঐশ্বর্য নিয়ে মানুষের স্বপ্ন ও কল্পনাকে তৃপ্ত করবে।

৫১। ‘সেইদিন এই মাঠ…’ অংশে কবি কী উপস্থাপন করেছেন?
উত্তর: প্রকৃতির মাহাত্ম্যকে গভীর তৃপ্তি ও মমত্বের সঙ্গে।

৫২। প্রকৃতি কী নিয়ে চিরকাল প্রাণময় থাকে?
উত্তর: তার রূপ-রস-গন্ধ নিয়ে।

৫৩। ‘আমি চলে যাব বলে…’ অংশে কী বিষয় বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: মানুষ চিরস্থায়ী নয়, কিন্তু প্রকৃতির সৌন্দর্য অমর।

৫৪। শিশিরের জলে ভেজা চালতা ফুলের কী বিশেষত্ব আছে?
উত্তর: তার রহস্যময় সৌন্দর্য যুগ যুগান্তে থাকে।

৫৫। শিশিরের জলে ভেজা চালতা ফুলের গন্ধ কী করবে?
উত্তর: অনন্তকালব্যাপী প্রবাহিত থাকবে।

৫৬। কবির বোধে প্রকৃতির কোন রূপটি মূর্ত হয়ে উঠেছে?
উত্তর: শাশ্বতরূপ।

৫৭। লক্ষ্মীটির তরে কী প্রকাশ পেয়েছে?
উত্তর: লক্ষ্মীপেঁচাটির মমত্বের অনুভাবন।

৫৮। ‘এশিরিয়া ধুলো আজ…’ অংশে কী উপস্থাপন করা হয়েছে?
উত্তর: প্রাচীন সভ্যতার ধ্বংস ও প্রকৃতির চিরকালীন সৌন্দর্য।

৫৯। কোন সভ্যতাগুলো ধ্বংসস্তূপ ছাড়া কিছু নয়?
উত্তর: এশিরিয় ও ব্যাবিলনীয় সভ্যতা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *