Skip to content

বৃষ্টি কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

বৃষ্টি কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

বৃষ্টি কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

কবি সম্পর্কে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। ‘বৃষ্টি’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে সংকলিত?
উত্তর: মুহূর্তের কবিতা।

২। ফররুখ আহমদ কোন সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৯১৮ সালের ১০ই জুন।

৩। ফররুখ আহমদের জন্মস্থান কোথায়?
উত্তর: মাগুরা জেলার মাঝআইল গ্রামে।

৪। ফররুখ আহমদ কোন কলেজ থেকে আই.এ. পাশ করেন?
উত্তর: কলকাতার রিপন কলেজ।

৫। ফররুখ আহমদ স্কটিশ চার্চ কলেজে কী বিষয়ে পড়াশোনা করেন?
উত্তর: দর্শনে অনার্স ও ইংরেজিতে অনার্স।

৬। ‘সাত সাগরের মাঝি’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর : ‘সাত সাগরের মাঝি’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা ফররুখ আহমদ।

৭। ফররুখ আহমদ ঢাকা বেতারে কত সাল থেকে কাজ করেন?
উত্তর: ১৯৪৭ সাল থেকে।

৮। ঢাকা বেতারে ফররুখ আহমদ কী পদে নিয়োজিত ছিলেন?
উত্তর: স্টাফ রাইটার পদে।

৯। ফররুখ আহমদ ঢাকা বেতারে কত সাল পর্যন্ত কাজ করেন?
উত্তর: ১৯৭২ সাল পর্যন্ত।

১০। ফররুখ আহমদের একটি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থের নাম কী?
উত্তর: সাত সাগরের মাঝি।

১১। ‘সিরাজাম মুনীরা’ কাব্যগ্রন্থের রচয়িতা কে?
উত্তর: ফররুখ আহমদ।

১২। ‘নৌফেল ও হাতেম’ কোন লেখকের রচনা?
উত্তর: ফররুখ আহমদ।

১৩। ফররুখ আহমদের শিশুতোষ গ্রন্থের নাম কি?
উত্তর: হরফের ছড়া।

১৪। ফররুখ আহমদ কোন পুরস্কারে মরণোত্তর ভূষিত হন?
উত্তর: একুশে পদক।

১৫। ‘ছড়ার আসর’ কার লেখা?
উত্তর: ফররুখ আহমদ।

১৬। ফররুখ আহমদ কবে পরলোকগমন করেন?
উত্তর: ১৯৭৪ সালের ১৯শে অক্টোবর।

কবিতা সম্পর্কে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১৭। ‘বৃষ্টি’ কবিতার রচয়িতা কে?
উত্তর: ফররুখ আহমদ।

১৮। নদীর ফাটলে পূর্ণ প্রাণের জোয়ার কে আনে?
উত্তর : নদীর ফাটলে পূর্ণ প্রাণের জোয়ার আনে বন্যা।

১৯। কবিতায় কোন নদীর কথা উল্লেখ আছে?
উত্তর: পদ্মা ও মেঘনা।

২০। বৃষ্টিকে কীভাবে বর্ণনা করা হয়েছে?
উত্তর: বহু প্রতীক্ষিত।

২১। তৃষিত বনের সাথে কে জেগে ওঠে?
উত্তর : তৃষিত বনের সাথে জেগে ওঠে তৃষাতপ্ত মন।

২২। বৃষ্টির আগমনে আকাশের কী অবস্থা হয়েছিল?
উত্তর: আকাশ বিদগ্ধ হয়ে উঠেছিল।

২৩। ‘বৃষ্টি’ কবিতায় ‘সওয়ার’ শব্দটি কোন অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে?
উত্তর : ‘বৃষ্টি’ কবিতায় ‘সওয়ার’ শব্দটি আরোহী অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।

২৪। মাঠ কীভাবে ঢাকা পড়ে যায়?
উত্তর: কাজল ছায়ায়।

২৫। ‘বিদ্যুৎ-রূপসী পরী’ কোথায় সওয়ার হয়েছে?
উত্তর : ‘বিদ্যুৎ-রূপসী পরী’ মেঘে মেঘে সওয়ার হয়েছে।

২৬। বিদ্যুৎকে কী রূপে কল্পনা করা হয়েছে?
উত্তর: রূপসী পরী।

২৭। রুক্ষ মাঠ কীসের সুর শোনে?
উত্তর : রুক্ষ মাঠ বর্ষণের সুর শোনে।

২৮। বিদ্যুৎ-রূপসীকে দেখে কী দেখা যায়?
উত্তর: অপরূপ আভা।

২৯। ‘বৃষ্টি’ কবিতায় আকাশটি কেমন?
উত্তর : ‘বৃষ্টি’ কবিতায় আকাশটি বিদগ্ধ।

৩০। বিদ্যুৎ কোথায় সওয়ার হয়েছে?
উত্তর: মেঘে মেঘে।

৩১। বৃষ্টি কোথায় এসেছে?
উত্তর : বৃষ্টি এসেছে পদ্মা-মেঘনার দুপাশে আবাদি গ্রামে।

৩২। বর্ষণমুখর দিনে কী শিহরিত হয়?
উত্তর: অরণ্যের কেয়া।

৩৩। কবি কার জন্য বহু প্রতীক্ষা করেছেন?
উত্তর : কবি বৃষ্টির জন্য বহু প্রতীক্ষা করেছেন।

৩৪। ‘বৃষ্টি’ কবিতায় বিদগ্ধ কে?
উত্তর : ‘বৃষ্টি’ কবিতায় বিদগ্ধ আকাশ।

৩৫। ধানক্ষেত কী চায়?
উত্তর: বিদ্যুৎ-রূপসীর স্পর্শ।

৩৬। বিদ্যুতের সৌন্দর্য কীসের মতো?
উত্তর : বিদ্যুতের সৌন্দর্য রূপসী পরির মতো।

৩৭। নদীর ফাটলে কী আসে?
উত্তর: বন্যা।

৩৮। কেয়া কোথায় থাকে?
উত্তর : কেয়া অরণ্যে থাকে।

৩৯। কী দেখে অরণ্যের কেয়া শিহরায়?
উত্তর : মেঘের বিদ্যুৎ দেখে অরণ্যের কেয়া শিহরায়।

৪০। ‘বৃষ্টি’ কবিতায় কে রৌদ্র-দগ্ধ?
উত্তর : ‘বৃষ্টি’ কবিতায় ধানখেত রৌদ্র-দগ্ধ।

৪১। বন্যা কী নিয়ে আসে?
উত্তর: পূর্ণ প্রাণের জোয়ার।

৪২। রুক্ষ মাঠের উপমা কী দেওয়া হয়েছে?
উত্তর: রুগ্ন বৃদ্ধ ভিখারির রগ-ওঠা হাত।

৪৩। বৃষ্টির জন্য কী তৃষিত?
উত্তর : বৃষ্টির জন্য বন তৃষিত।

৪৪। রুক্ষ মাঠ কী শুনে?
উত্তর: বর্ষণের সুর।

৪৫। কোন হাওয়ায় বৃষ্টি এলো?
উত্তর : পুবের হাওয়ায় বৃষ্টি এলো।

৪৬। বর্ষার প্রাণ কি?
উত্তর : বর্ষার প্রাণ হলো বৃষ্টি।

৪৭। কীসাথে জেগে ওঠে তৃষাতপ্ত মন?
উত্তর: তৃষিত বনের সাথে।

৪৮। বর্ষণের ফলে মানুষের মনে কী হয়?
উত্তর: জাগরণ ও পথ চলার আকাঙ্ক্ষা।

৪৯। কোথায় যেতে চায় তৃষাতপ্ত মন?
উত্তর: বহু পথ ও বন্ধুর প্রান্তর পাড়ি দিয়ে।

৫০। কোথায় পড়ে থাকে বিস্মৃত দিন?
উত্তর: নিঃসঙ্গ নির্জন স্থানে।

৫১। বর্ষার মেঘ কোথায় জাগে?
উত্তর: সেই বিস্মৃত, নির্জন দিনের মাঝে।

৫২। বর্ষা কীভাবে পরিবেশকে প্রভাবিত করে?
উত্তর: প্রাণ জাগায় ও সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনে।

৫৩। কবির ভাষায় বর্ষা কী ধরনের আবেগ জাগায়?
উত্তর: বিষণ্ণ ও মেদুর।

৫৪। রৌদ্র-দগ্ধ ধানক্ষেত কী কামনা করে?
উত্তর: বর্ষার ছোঁয়া।

৫৫। বর্ষণে অরণ্যের কেয়া কী করে?
উত্তর: শিহরায়।

৫৬। বর্ষণের শব্দ কবির মনে কী সৃষ্টি করে?
উত্তর: আশার জোয়ার ও চলার প্রেরণা।

৫৭। কবির চোখে বর্ষার আগমন কী?
উত্তর: প্রাণের নবসঞ্চার।

শব্দার্থ সম্পর্কে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

৫৮। বিদ্যুৎকে কী রূপে কল্পনা করা হয়েছে?
উত্তর: রূপসী পরী রূপে।

৫৯। লোকজ কল্পনায় বিদ্যুৎকে কিসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?
উত্তর: মেঘে মেঘে ঘুরে বেড়ানো সুন্দরী পরীর সঙ্গে।

৬০। ‘সওয়ার’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: আরোহী।

৬১। বর্ষণহীন মাঠঘাটের রূপ কিসের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে?
উত্তর: রুগ্ন বৃদ্ধ ভিখারির রগ-ওঠা হাতের সঙ্গে।

৬২। বর্ষণের শুরুতে প্রকৃতির কী পরিবর্তন ঘটে?
উত্তর: তৃষ্ণাকাতর মাঠ-ঘাট ও বনে প্রাণের জোয়ার দেখা দেয়।

৬৩। ‘তৃষাতপ্ত’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: পিপাসায় কাতর।

৬৪। বর্ষণের আগে প্রকৃতির অবস্থা কেমন ছিল?
উত্তর: রুক্ষ, নিষ্প্রাণ ও মেদুর।

৬৫। বৃষ্টির আগমনে প্রকৃতির কী পরিবর্তন হয়?
উত্তর: প্রকৃতি স্নিগ্ধ ও প্রাণোচ্ছল হয়ে ওঠে।

৬৬। ‘বিষণ্ণ মেদুর’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: বৃষ্টিবিহীন রুক্ষ প্রকৃতি, যা এখন স্নিগ্ধ হয়ে উঠেছে।

৬৭। বৃষ্টির পর প্রকৃতির কোন গুণটি প্রকাশ পায়?
উত্তর: কোমলতা ও প্রাণবন্ততা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *