Skip to content

আমি কোনো আগন্তুক নই কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

আমি কোনো আগন্তুক নই কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

আমি কোনো আগন্তুক নই কবিতার জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

কবি সম্পর্কে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১। আহসান হাবীব কত সালে জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: ১৯১৭ সালের ২রা জানুয়ারি।

২। আহসান হাবীব কোথায় জন্মগ্রহণ করেন?
উত্তর: পিরোজপুর জেলার শঙ্করপাশা গ্রামে।

৩। আহসান হাবীব কোন কলেজে অধ্যয়ন করেন?
উত্তর: বরিশালের ব্রজমোহন কলেজে।

৪। আহসান হাবীব কোন শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেন?
উত্তর: আইএ পর্যন্ত।

৫। আহসান হাবীব কোন পেশায় যুক্ত ছিলেন?
উত্তর: সাংবাদিকতা।

৬। আহসান হাবীব কবিতায় কী ধরনের জীবনবোধ প্রকাশ পেয়েছে?
উত্তর: গভীর জীবনবোধ ও আশাবাদ।

৭। আহসান হাবীবের কবিতার স্নিগ্ধতা পাঠকের মধ্যে কী সৃষ্টি করে?
উত্তর: এক মধুর আবেশ।

৮। আহসান হাবীব কীসের বিরুদ্ধে বক্তব্য রেখেছেন?
উত্তর: সামাজিক বৈষম্যের বিরুদ্ধে।

৯। আহসান হাবীব কাদের পক্ষে কথা বলেছেন?
উত্তর: আর্তমানবতার পক্ষে।

১০। আহসান হাবীবের প্রথম কাব্যগ্রন্থ কোনটি?
উত্তর: রাত্রিশেষ।

১১। “আশায় বসতি” কী ধরনের রচনা?
উত্তর: কাব্যগ্রন্থ।

১২। আহসান হাবীবের কিশোরপাঠ্য উপন্যাসের নাম কী?
উত্তর: রানী খালের সাঁকো।

১৩। আহসান হাবীব কোন পত্রিকার সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন?
উত্তর: দৈনিক বাংলা পত্রিকা।

১৪। আহসান হাবীব কত সালে মারা যান?
উত্তর: ১৯৮৫ সালের ১০ই জুলাই।

১৫। আহসান হাবীব কোন পুরস্কার পেয়েছেন?
উত্তর: বাংলা একাডেমি পুরস্কার।

১৬। আহসান হাবীব কোন জাতীয় সম্মাননায় ভূষিত হন?
উত্তর: একুশে পদক।

কবিতা সম্পর্কে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

১৭। ‘আমি কোনো আগন্তুক নই’ কবিতাটির কবি কে?
উত্তর: আহসান হাবীব।

১৮। কবি নিজেকে কী বলে পরিচয় দেন?
উত্তর: তিনি কোনো আগন্তুক নন।

১৯। আসমানের কী সাক্ষী বলা হয়েছে?
উত্তর: তারা।

২০। জমিনের কোন বস্তুটি সাক্ষী হিসেবে এসেছে?
উত্তর: ফুল।

২১। ‘নিশিরাইত’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: গভীর রাত।

২২। ‘বাঁশবাগান বিস্তর জোনাকি’ কিসের সাক্ষী?
উত্তর: কবির পরিচিত হওয়ার।

২৩। মাছরাঙা কবিকে কীভাবে চেনে?
উত্তর: স্বজন হিসেবে।

২৪। ‘আমি কোনো ভিনদেশি পথিক নই’— কবি কেন বলেন?
উত্তর: কারণ তিনি এই মাটির সন্তান।

২৫। কবি কোথায় ছিলেন ও আছেন বলে দাবি করেন?
উত্তর: তিনি এখানেই ছিলেন ও স্বাপ্নিক নিয়মে এখানেই থাকেন।

২৬। ‘এখানে থাকার নাম সর্বত্রই থাকা’— এই বাক্যের অর্থ কী?
উত্তর: কবি দেশের প্রতিটি অংশেই নিজের অস্তিত্ব অনুভব করেন।

২৭। ‘খর রৌদ্র জলজ বাতাস’ কবিকে কীভাবে চেনে?
উত্তর: অনাত্মীয় নয়, পরিচিত হিসেবে।

২৮। কার্তিকের কী সাক্ষী বলা হয়েছে?
উত্তর: ধানের মঞ্জরী।

২৯। চিরোল পাতার শিশির কিসের সাক্ষী?
উত্তর: কবির পরিচিত হওয়ার।

৩০। ‘নিশিন্দার ছায়া’ কোথায় থাকে?
উত্তর: জ্যোৎস্নার চাদরে ঢাকা থাকে।

৩১। কদম আলী কেমন অবস্থায় আছেন?
উত্তর: অকাল বার্ধক্যে নত।

৩২। কদম আলীর চোখ কেমন?
উত্তর: ক্লান্ত ও আঁধারে ঢাকা।

৩৩। কবি কদম আলীকে কীভাবে চেনেন?
উত্তর: চিরচেনা স্বজন হিসেবে।

৩৪। ‘জমিলার মা’র রান্নাঘর’ কেমন?
উত্তর: শূন্য খাঁ খাঁ।

৩৫। কবি ‘শুকনো থালা’র কথা কেন বলেন?
উত্তর: দারিদ্র্যের প্রতীক হিসেবে।

৩৬। কবি জমিলার মাকে কীভাবে চেনেন?
উত্তর: সব জানেন ও বুঝতে পারেন বলে।

৩৭। কবি কোথায় হাত রাখার কথা বলেন?
উত্তর: বৈঠা ও লাঙলে।

৩৮। কবির হাতের স্পর্শ কোথায় লেগে থাকে?
উত্তর: মাটিতে।

৩৯। ‘স্নিগ্ধ মাটির সুবাস’ কাকে বোঝায়?
উত্তর: মাটির মিষ্টি ঘ্রাণ।

৪০। কবি নিজেকে কেন বিশ্বাস করতে বলেন?
উত্তর: কারণ তিনি সত্যিই এই মাটির মানুষ।

৪১। কবি কোন পথে হাঁটেন?
উত্তর: সরু পথে।

৪২। কবির সামনে কী থাকে?
উত্তর: ধু ধু নদীর কিনার।

৪৩। কবি কিসে গাঁথা বলে জানান?
উত্তর: তার অস্তিত্বে।

৪৪। কবি কোন নদীকে ‘উধাও’ বলেন?
উত্তর: যার প্রবাহ হারিয়ে গেছে।

৪৫। কবি নিজেকে কী রূপে কল্পনা করেন?
উত্তর: মুগ্ধ এক অবোধ বালক।

৪৬। ‘আমি এই উধাও নদীর মুগ্ধ এক অবোধ বালক’— এই বাক্যটির ভাব কী?
উত্তর: কবির গ্রামীণ জীবনের প্রতি গভীর আবেগ।

৪৭। ‘খোদার কসম’ কেন বলেন কবি?
উত্তর: নিজের সত্য পরিচয় জোর দিয়ে বোঝাতে।

৪৮। কবির সঙ্গে প্রকৃতির সম্পর্ক কেমন?
উত্তর: আত্মিক ও নিবিড়।

৪৯। কবি নিজের পরিচিতির প্রমাণ কোথায় দেখান?
উত্তর: মাটি, গাছপালা, নদী ও মানুষের মাঝে।

৫০। ‘আমি এখানে ছিলাম’— বাক্যটি কী বোঝায়?
উত্তর: কবির শিকড় এই মাটিতেই।

৫১। কবির অস্তিত্বের সঙ্গে কী কী গাঁথা আছে?
উত্তর: ধানক্ষেত, পথ, নদী।

৫২। কবি ‘অনাত্মীয়’ নন— তা কে প্রমাণ করে?
উত্তর: পাখিরা ও প্রকৃতি।

৫৩। কবি কীসের পক্ষপাতী নন?
উত্তর: ভিনদেশি বা আগন্তুক পরিচয়ের।

শব্দার্থ সম্পর্কে জ্ঞানমূলক প্রশ্ন

৫৪। ‘আসমান’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: আকাশ।

৫৫। ‘সাক্ষী’ কাকে বলা হয়?
উত্তর: কোনো কিছু নিজ চোখে দেখেছেন এমন ব্যক্তিকে।

৫৬। ‘জমিন’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: ভূমি।

৫৭। ‘নিশিরাইত’ কোন শব্দের কথ্যরূপ?
উত্তর: নিশীথ রাত্রি।

৫৮। ‘নিশিরাইত’ শব্দের অর্থ কী?
উত্তর: গভীর রাত।

৫৯। ‘অভ্যাগত’ ক whom বোঝায়?
উত্তর: গৃহে আগত ব্যক্তি বা নিমন্ত্রিত অতিথি।

৬০। ধানের মঞ্জরী কী বোঝায়?
উত্তর: ধানের শিষ বা মুকুল।

৬১। ‘মঞ্জরী’ শব্দের মানে কী?
উত্তর: ফুলের মুকুল বা শিষ।

৬২। নিশিন্দা কী ধরনের গাছ?
উত্তর: গ্রামীণ এক ধরনের গাছ।

৬৩। জমিলার মা কার প্রতীক?
উত্তর: গরিব ও অভাবী শ্রেণির প্রতিনিধি।

৬৪। জমিলার মা’র রান্নাঘর সাধারণত কেমন থাকে?
উত্তর: শূন্য থাকে।

৬৫। কেন জমিলার মা’র থালা-বাসন শুকনো থাকে?
উত্তর: খাবার না থাকায় রান্না হয় না, তাই বাসনও ভেজে না।

৬৬। ‘স্নিগ্ধ মাটির সুবাস’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উত্তর: মাটির মিষ্টি গন্ধ বা গ্রামবাংলার আকর্ষণীয় রূপ।

৬৭। কবি কোন পরিবেশে বেড়ে উঠেছেন?
উত্তর: গ্রামীণ পরিবেশে।

৬৮। ধানের ক্ষেতের পাশের পথ কবির কাছে কেমন?
উত্তর: খুব চেনা ও ঘনিষ্ঠ।

৬৯। কবির অস্তিত্বে গাঁথা উপাদান কি?
উত্তর: ক্ষেত, নদী, ধানের শিষ ইত্যাদি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *